আজকের দিনে মানুষ দেহের ওজন কমানোর দিকে বেশি নজর দিচ্ছেন। ওজন কমে গেলে আমাদের দেহ মেজর কয়েকটি রোগের হাত থেকে রেহাই পাবে এমনটা অনেকেই ভেবে নিয়েছেন। কেউ হয়তো ওজন কমানোর সুফল জেনে ওজন কমাছেন, আবার কেউ কিছু না জেনেই অন্যের দেখা দেখি ওজন কমানো শুরু করে দিয়েছেন।
বন্ধুরা আপনারা কি জানেন পৃথিবীতে যতগুলো কঠিন কাজ আছে দেহের ওজন কমানো তাদের মধ্যে একটি। আপনি শুয়ে বসে, খেয়ে দেয়ে, আরাম আয়েসে জীবন কাটিয়ে দিন আপনার ওজন অটোমেটিক বেড়ে যাবে। এর জন্য আলাদা কোন জিম বা ডায়েটের প্রয়োজন নেই। কিন্তু একবার ওজন বেড়ে গেলে তা কমানো খুব কঠিন কাজ। আপনার ওজন নর্মাল করতে হলে প্রচুর পরিশ্রম, নানান ডায়েট বা অন্যান্য যা যা থাকে সেগুলো কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে। আজ আমি 5 টি টিপসের কথা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো যেগুলো মেনে চললে আপনার ওজন আর কোনদিন বাড়বে না।
1. ধীরে ধীরে খাবার খাওয়া:
খাবার খাওয়ার সময় কখনই তাড়াহুড়ো করতে নেই। খাবার ভালো করে চিবিয়ে, বেশ আরাম করে খেতে হয়। যারফলে আমাদের খাবার খুব সহজেই হজম হয় এবং বদহজম, গ্যাস অম্বল ইত্যাদি কম হয়।
খাবার কখনও পেটভরে খাবেন না। পাকস্থলীর কিছু অংশ খালি রেখে খাবার খান। এইভাবে কিছুদিন অভ্যাস করুন। দেখবেন আপনার ব্রেন অটোমেটিকভাবেই প্রতিদিন ওই পর্যন্তই খাবার শেষ করার সিগন্যাল দিয়ে দেবে। যারফলে আপনি ভরপেট খাওয়ার হাত থেকে বেঁচে যাবেন এবং আপনার দেহের জমা ফ্যাটগুলো কাজে লেগে যাবে। যার ফলস্বরূপ আপনার ওজন ধীরে ধীরে কমে যাবে।
2. রাতে খাবার পর অন্যকিছু খাবেন না:
আমরা অনেকেই রাতে খাবার পর বা ডিনারের পর টিভির সামনে বা মোবাইল হাতে নিয়ে বসে পড়ি। সেইসময় হাতের কাছে যা পাই, মানে রেডিমেড কিছু ভাজাভুজি, বাদাম বা অন্যান্য ফাস্টফুডগুলি খেয়ে থাকি। এটা খুবই একটি বাজে অভ্যাস। এই অভ্যাস ত্যাগ করুন।
রাতে খাবার খেয়েই সঙ্গে সঙ্গে ঘুমিয়ে পড়বেন না। অন্তত এক ঘন্টা পর ঘুমাতে যান। ওই এক ঘন্টা আপনি টিভি দেখে বা মোবাইল নিয়ে কাটিয়ে দিন। অন্যকিছু না খেয়ে একটু জল বা হালকা গরম দুধ খেতে পারেন।
3. কার্বোহাইড্রেট খাবার বেশি করে খান:
কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাবার আমাদের দেহে শক্তি যোগায়। আর ফ্যাট জাতীয় খাবার গুলির মধ্যে বেশিরভাগই আমাদের দেহে সঞ্চিত হয়। যার ফলস্বরূপ দেহে ফ্যাট জমে আমাদের দৈহিক ওজন বেড়ে যায়।
কার্বোহাইড্রেট খাবারের মধ্যে গমের রুটি বা পরোটা, জোয়ার, বাজরা, ভুট্টা ইত্যাদি। ময়দা না খাওয়ায় ভালো। যাদের সুগারের সমস্যা আছে তারা ভাত বা আলু, মানে মাটির তলার জিনিস একটু বিবেচনা করে গ্রহণ করুন।
4. হেলদি ড্রিঙ্ক:
দেহের ওজন কমানোর জন্য জল অপরিহার্য। প্রতিদিন পরিমাণমত জল পান করুন। চিনিযুক্ত চা, কফি বা জুস আপনার ওজন বাড়িয়ে দেয়। তাই আজই এগুলি ত্যাগ করুন। চিনি ছাড়া চা, কফি ইত্যাদি অভ্যাস করে ফেলুন।
5. ভালো করে ঘুমান:
আপনারা কি জানেন, আপনার শরীর সুস্থ থাকবে না খারাপ থাকবে এটা নির্ধারণ করে ঘুম? রাতে ভালো ঘুম না হওয়া মানে সারাটা দিন বাজেভাবে কাটা।
ওজন কমানোর জন্যও কিন্তু ঘুমই দায়ী। একটা ভালো ঘুম কিন্তু আপনার খিদে কমিয়ে দিতে পারে। আপনার জেগে থাকা মানেই দেহের শক্তি কমে যাওয়া এবং খিদে বেড়ে যাওয়া। আর খিদে বেড়ে গেলে আপনি বারবার খেতে থাকবেন এবং আপনার অজান্তেই ওজন বেড়ে যাবে।
বন্ধুরা আপনারা কি জানেন পৃথিবীতে যতগুলো কঠিন কাজ আছে দেহের ওজন কমানো তাদের মধ্যে একটি। আপনি শুয়ে বসে, খেয়ে দেয়ে, আরাম আয়েসে জীবন কাটিয়ে দিন আপনার ওজন অটোমেটিক বেড়ে যাবে। এর জন্য আলাদা কোন জিম বা ডায়েটের প্রয়োজন নেই। কিন্তু একবার ওজন বেড়ে গেলে তা কমানো খুব কঠিন কাজ। আপনার ওজন নর্মাল করতে হলে প্রচুর পরিশ্রম, নানান ডায়েট বা অন্যান্য যা যা থাকে সেগুলো কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে। আজ আমি 5 টি টিপসের কথা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো যেগুলো মেনে চললে আপনার ওজন আর কোনদিন বাড়বে না।
ওজন কমানোর 5 টি হেল্থ টিপস (5 health tips to lose weight naturally):
1. ধীরে ধীরে খাবার খাওয়া:
খাবার খাওয়ার সময় কখনই তাড়াহুড়ো করতে নেই। খাবার ভালো করে চিবিয়ে, বেশ আরাম করে খেতে হয়। যারফলে আমাদের খাবার খুব সহজেই হজম হয় এবং বদহজম, গ্যাস অম্বল ইত্যাদি কম হয়।
খাবার কখনও পেটভরে খাবেন না। পাকস্থলীর কিছু অংশ খালি রেখে খাবার খান। এইভাবে কিছুদিন অভ্যাস করুন। দেখবেন আপনার ব্রেন অটোমেটিকভাবেই প্রতিদিন ওই পর্যন্তই খাবার শেষ করার সিগন্যাল দিয়ে দেবে। যারফলে আপনি ভরপেট খাওয়ার হাত থেকে বেঁচে যাবেন এবং আপনার দেহের জমা ফ্যাটগুলো কাজে লেগে যাবে। যার ফলস্বরূপ আপনার ওজন ধীরে ধীরে কমে যাবে।
2. রাতে খাবার পর অন্যকিছু খাবেন না:
আমরা অনেকেই রাতে খাবার পর বা ডিনারের পর টিভির সামনে বা মোবাইল হাতে নিয়ে বসে পড়ি। সেইসময় হাতের কাছে যা পাই, মানে রেডিমেড কিছু ভাজাভুজি, বাদাম বা অন্যান্য ফাস্টফুডগুলি খেয়ে থাকি। এটা খুবই একটি বাজে অভ্যাস। এই অভ্যাস ত্যাগ করুন।
রাতে খাবার খেয়েই সঙ্গে সঙ্গে ঘুমিয়ে পড়বেন না। অন্তত এক ঘন্টা পর ঘুমাতে যান। ওই এক ঘন্টা আপনি টিভি দেখে বা মোবাইল নিয়ে কাটিয়ে দিন। অন্যকিছু না খেয়ে একটু জল বা হালকা গরম দুধ খেতে পারেন।
3. কার্বোহাইড্রেট খাবার বেশি করে খান:
কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাবার আমাদের দেহে শক্তি যোগায়। আর ফ্যাট জাতীয় খাবার গুলির মধ্যে বেশিরভাগই আমাদের দেহে সঞ্চিত হয়। যার ফলস্বরূপ দেহে ফ্যাট জমে আমাদের দৈহিক ওজন বেড়ে যায়।
কার্বোহাইড্রেট খাবারের মধ্যে গমের রুটি বা পরোটা, জোয়ার, বাজরা, ভুট্টা ইত্যাদি। ময়দা না খাওয়ায় ভালো। যাদের সুগারের সমস্যা আছে তারা ভাত বা আলু, মানে মাটির তলার জিনিস একটু বিবেচনা করে গ্রহণ করুন।
4. হেলদি ড্রিঙ্ক:
দেহের ওজন কমানোর জন্য জল অপরিহার্য। প্রতিদিন পরিমাণমত জল পান করুন। চিনিযুক্ত চা, কফি বা জুস আপনার ওজন বাড়িয়ে দেয়। তাই আজই এগুলি ত্যাগ করুন। চিনি ছাড়া চা, কফি ইত্যাদি অভ্যাস করে ফেলুন।
5. ভালো করে ঘুমান:
আপনারা কি জানেন, আপনার শরীর সুস্থ থাকবে না খারাপ থাকবে এটা নির্ধারণ করে ঘুম? রাতে ভালো ঘুম না হওয়া মানে সারাটা দিন বাজেভাবে কাটা।
ওজন কমানোর জন্যও কিন্তু ঘুমই দায়ী। একটা ভালো ঘুম কিন্তু আপনার খিদে কমিয়ে দিতে পারে। আপনার জেগে থাকা মানেই দেহের শক্তি কমে যাওয়া এবং খিদে বেড়ে যাওয়া। আর খিদে বেড়ে গেলে আপনি বারবার খেতে থাকবেন এবং আপনার অজান্তেই ওজন বেড়ে যাবে।