দেহের ওজন বেড়ে যাওয়া বর্তমান সময়ে একটি খুবই common ব্যাপার। বাড়ি থেকে বাইরে বেরোলেই রাস্তাঘাটে দেখতে পাই কত মোটা মোটা মানুষ। তাদের মধ্যে অনেকেই মধ্যবয়সী নারী পুরুষ। এবং সবচেয়ে আশ্চর্য্যের বিষয় হল এই সব নারী পুরুষদের মধ্যে রয়েছে আমাদের young generation.
দেহের ওজন বেড়ে গেলে যে কি কষ্ট, সেটা একমাত্র ওজন বেড়ে যাওয়া মানুষটিই বলতে পারবে। প্রাত্যহিক জীবনে উঠতে বসতে নানা রকম কথা শুনতে হয়। বিশেষ করে বাসে, ট্রেনে বা অন্য কোন যানবাহনে যেখানে বসার জায়গা সীমিত। শুধু কথাই শুনতে হয় না, আসে নানারকম দৈহিক সমস্যা। জীবন যেন অতিষ্ঠ হয়ে, নিজের ওপর বিরক্তভাব চলে আসে।
একটু চেষ্টা করলেই পাতলা শরীর থেকে মোটা শরীর পাওয়া যায়। কিন্তু মোটা থেকে পাতলা হয়ে যাওয়া এতটা সহজ ব্যাপার নয়, আবার অসম্ভব বলেও কিছু নেই। কিছু টিপস বলা হচ্ছে, এগুলি মেনে চলুন।
খাদ্যাভ্যাস ও ডায়েট:
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ওজন বৃদ্ধি পায় এমন খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকা। বিশেষ করে চিনি এবং অতিরিক্ত ক্যালরিযুক্ত খাবার। যখন আপনি ওজন কমাতে চাইবেন, তখন আপনার ক্ষুধার মাত্রা নিচে নামিয়ে আনুন। আপনার শরীরে জমে থাকা চর্বি গুলো কমাতে কাজ করুন।
খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন আনুন। আপনার খাদ্যতালিকায় এমন খাবার যুক্ত করুন যাতে আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে। আপনার খাবারের তালিকায় একটি প্রোটিনযুক্ত খাবার, একটি চর্বি বা ফ্যাটযুক্ত এবং সবুজ শাকসবজি রাখুন।
ফুলকপি, টমেটো, পাতাকপি, লেটুস পাতা, শসা ইত্যাদি কম কার্বনযুক্ত সবজি। আপনি কম কার্বনযুক্ত খাবার প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ খেলেও ওজন বাড়বে না।
শরীরচর্চা:
ওজন কমানোর জন্য সবচেয়ে কার্যকরী টিপস হল নিয়মিত শরীরচর্চা। সপ্তাহে আপনাকে দুই থেকে তিনবার জিমে যেতে হবে। আপনাকে ওজন কমানোর জন্য উপযুক্ত ব্যায়ামগুলোও করতে হবে। যদি জিমে নতুন যাওয়া শুরু করেন তাহলে প্রথম দিনেই কষ্টকর ব্যায়াম করা উচিত নয়। এতে উল্টো ফল হতে পারে। তাই ব্যায়াম করার আগে প্রশিক্ষকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।
ড্রিঙ্ক - 1:
উপকরণ:
একটি পাতিলেবু, এক চা চামচ মধু এবং এক চা চামচ আদার রস।
তৈরির পদ্ধতি:
এক গ্লাস গরম জলে পাতিলেবুর রস মিশিয়ে দিন। এরসাথে দিন মধু ও আদার রস। একটি চামচ দিয়ে ভালো করে নেড়ে নিন। এই মিশ্রণটি প্রতিদিন সকালে খালিপেটে খেয়ে নিন অন্তত এক মাস।
এই মিশ্রণটি আপনার শরীরের ফ্যাট কমিয়ে আপনাকে স্লিম করে তোলে। এছাড়া এটি পেট পরিস্কার রাখে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
ড্রিঙ্ক - 2:
উপকরণ:
এক গ্লাস গরম জল ও গ্রীন টী(Green Tea)
তৈরির পদ্ধতি:
এক গ্লাস গরম জলের মধ্যে এক চামচ গ্রীন টি মিশিয়ে নিয়ে ভালো করে নেড়ে নিন। এই মিশ্রণটি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেয়ে নিন।
গ্রীন টি আমাদের মেটাবলিজম বাড়ায়। ফলে খাদ্য বস্তু সহজেই হজম হয়। ইহা দেহের ফ্যাট burn করে, যারফলে দেহের ওজন কমতে থাকে। এটি অন্তত এক মাস ধরে পান করুন।
ড্রিঙ্ক - 3:
উপকরণ:
এলোভেরা পাতা, এক চামচ মধু, এক চামচ পাতিলেবুর রস।
তৈরির পদ্ধতি:
প্রথমে একটি ছুরি দিয়ে এলোভেরা পাতা থেকে জেলী অংশটি চেঁছে একটি গ্লাসে রাখুন। এরসাথে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে দিন। সঙ্গে পরিমাণমত হালকা গরম জল দিয়ে একটি চামচ দিয়ে ভালো করে নেড়ে নিন।
এই মিশ্রণটি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেয়ে নিন। আপনার দেহের অপ্রয়োজনীয় ফ্যাট গলে দেহ থেকে বেরিয়ে যাবে এবং আপনার ওজন ধীরে ধীরে কমতে থাকবে। এটি খুবই কার্যকরী একটি ড্রিঙ্ক। অন্তত একমাস এটি খেয়ে যান।
ওপরে যে তিনটি ড্রিঙ্ক এর কথা বলা হল তাদের মধ্যে যেকোন একটি ড্রিঙ্ক একমাস পান করুন। আপনার দেহের ওজন অবশ্যই কমবে।
দেহের ওজন বেড়ে গেলে যে কি কষ্ট, সেটা একমাত্র ওজন বেড়ে যাওয়া মানুষটিই বলতে পারবে। প্রাত্যহিক জীবনে উঠতে বসতে নানা রকম কথা শুনতে হয়। বিশেষ করে বাসে, ট্রেনে বা অন্য কোন যানবাহনে যেখানে বসার জায়গা সীমিত। শুধু কথাই শুনতে হয় না, আসে নানারকম দৈহিক সমস্যা। জীবন যেন অতিষ্ঠ হয়ে, নিজের ওপর বিরক্তভাব চলে আসে।
ওজন কমানোর উপায় (How to lose weight in Bengali):
একটু চেষ্টা করলেই পাতলা শরীর থেকে মোটা শরীর পাওয়া যায়। কিন্তু মোটা থেকে পাতলা হয়ে যাওয়া এতটা সহজ ব্যাপার নয়, আবার অসম্ভব বলেও কিছু নেই। কিছু টিপস বলা হচ্ছে, এগুলি মেনে চলুন।
খাদ্যাভ্যাস ও ডায়েট:
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ওজন বৃদ্ধি পায় এমন খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকা। বিশেষ করে চিনি এবং অতিরিক্ত ক্যালরিযুক্ত খাবার। যখন আপনি ওজন কমাতে চাইবেন, তখন আপনার ক্ষুধার মাত্রা নিচে নামিয়ে আনুন। আপনার শরীরে জমে থাকা চর্বি গুলো কমাতে কাজ করুন।
খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন আনুন। আপনার খাদ্যতালিকায় এমন খাবার যুক্ত করুন যাতে আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে। আপনার খাবারের তালিকায় একটি প্রোটিনযুক্ত খাবার, একটি চর্বি বা ফ্যাটযুক্ত এবং সবুজ শাকসবজি রাখুন।
ফুলকপি, টমেটো, পাতাকপি, লেটুস পাতা, শসা ইত্যাদি কম কার্বনযুক্ত সবজি। আপনি কম কার্বনযুক্ত খাবার প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ খেলেও ওজন বাড়বে না।
শরীরচর্চা:
ওজন কমানোর জন্য সবচেয়ে কার্যকরী টিপস হল নিয়মিত শরীরচর্চা। সপ্তাহে আপনাকে দুই থেকে তিনবার জিমে যেতে হবে। আপনাকে ওজন কমানোর জন্য উপযুক্ত ব্যায়ামগুলোও করতে হবে। যদি জিমে নতুন যাওয়া শুরু করেন তাহলে প্রথম দিনেই কষ্টকর ব্যায়াম করা উচিত নয়। এতে উল্টো ফল হতে পারে। তাই ব্যায়াম করার আগে প্রশিক্ষকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।
ওজন কমানোর কিছু উপকারী ড্রিঙ্ক:
ড্রিঙ্ক - 1:
উপকরণ:
একটি পাতিলেবু, এক চা চামচ মধু এবং এক চা চামচ আদার রস।
তৈরির পদ্ধতি:
এক গ্লাস গরম জলে পাতিলেবুর রস মিশিয়ে দিন। এরসাথে দিন মধু ও আদার রস। একটি চামচ দিয়ে ভালো করে নেড়ে নিন। এই মিশ্রণটি প্রতিদিন সকালে খালিপেটে খেয়ে নিন অন্তত এক মাস।
এই মিশ্রণটি আপনার শরীরের ফ্যাট কমিয়ে আপনাকে স্লিম করে তোলে। এছাড়া এটি পেট পরিস্কার রাখে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
ড্রিঙ্ক - 2:
উপকরণ:
এক গ্লাস গরম জল ও গ্রীন টী(Green Tea)
তৈরির পদ্ধতি:
এক গ্লাস গরম জলের মধ্যে এক চামচ গ্রীন টি মিশিয়ে নিয়ে ভালো করে নেড়ে নিন। এই মিশ্রণটি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেয়ে নিন।
গ্রীন টি আমাদের মেটাবলিজম বাড়ায়। ফলে খাদ্য বস্তু সহজেই হজম হয়। ইহা দেহের ফ্যাট burn করে, যারফলে দেহের ওজন কমতে থাকে। এটি অন্তত এক মাস ধরে পান করুন।
ড্রিঙ্ক - 3:
উপকরণ:
এলোভেরা পাতা, এক চামচ মধু, এক চামচ পাতিলেবুর রস।
তৈরির পদ্ধতি:
প্রথমে একটি ছুরি দিয়ে এলোভেরা পাতা থেকে জেলী অংশটি চেঁছে একটি গ্লাসে রাখুন। এরসাথে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে দিন। সঙ্গে পরিমাণমত হালকা গরম জল দিয়ে একটি চামচ দিয়ে ভালো করে নেড়ে নিন।
এই মিশ্রণটি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেয়ে নিন। আপনার দেহের অপ্রয়োজনীয় ফ্যাট গলে দেহ থেকে বেরিয়ে যাবে এবং আপনার ওজন ধীরে ধীরে কমতে থাকবে। এটি খুবই কার্যকরী একটি ড্রিঙ্ক। অন্তত একমাস এটি খেয়ে যান।
ওপরে যে তিনটি ড্রিঙ্ক এর কথা বলা হল তাদের মধ্যে যেকোন একটি ড্রিঙ্ক একমাস পান করুন। আপনার দেহের ওজন অবশ্যই কমবে।